Adding to cart…

There are no more items in your wishlist

Continue shopping

There are no more items in your cart

Continue shopping
 
blog

হাজার ডলার পে করতে প্রস্তুত আছেন, নাকি সাবধান হবেন ?

আপনি কি আপনার কম্পিউটারের ডাটা ব্যাক পেতে ১০০০ ডলার পে করতে প্রস্তুত আছেন? কিংবা অফিসের মেইল বা ব্যাংক এ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড হারাতে? আবার যদি বলি “আপনার কম্পিউটার একটি জম্বি” বা “আপনার সামনে থাকা ডিভাইসটি” ব্ল্যাক মার্কেটে ইতিমধ্যে বিক্রি হয়ে গিয়েছে! বিশ্বাস করবেন তাহলে?বিশ্বাস করুন আর না করুন, সত্যিই ব্যাপার গুলো আমার আপনার আশে পাশে অহরহ ঘটছে। আর এগুলো ঘটাচ্ছে ক্ষতিকর বিভিন্ন কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ম্যালওয়ার, স্পাইওয়্যার বা র‌্যানসমওয়্যার নামে পরিচিত।🤔 তাহলে আপনার প্রিয় কম্পিউটার ডিভাইসকে রক্ষা করার উপায় কি এখন?

চিন্তা করবেননা, খুবই কার্যকরী এবং কস্ট ইফেক্টিভ সলিউশন আছে আপনার জন্য । জ্বি, আপনাকে আমরা সাজেস্ট করছি Emsisoft Anti Malware (Home, Business, Enterprise)।

💡 কেনো আমরা আপনাকে EMSISOFT ই সাজেস্ট করছি?
কারণ এটি এক মিনিটেরও কম সময়ে আপনার সম্পূর্ণ কম্পিউটার স্ক্যান করবে এবং সকল ম্যালওয়ার ও ভাইরাস সমূহ রিমুভ করে, আপাতদৃষ্টিতে ক্ষতিকর ফাইল গুলোকে কোয়ারান্টাইন করে রাখে যাতে আপনার কম্পিউটার এ্যাফেক্টেড না হয় এসব ক্ষতিকর ফাইল দ্বারা। এটি একই সাথে এন্টিভাইরাস, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, ওয়েব সিকিউরিটি, ফায়ারওয়াল হিসাবেও কাজ করে।

🛡️ প্রটেকশন লেয়ার:

Emsisoft Anti-Malware এ আছে চার স্তরের প্রটেকশন লেয়ার যা যেকোনো ধরনের অনলাইন থ্রেটকে ব্লক করতে সক্ষম।

১. Web Protection & Browser Security ( Anti-Phishing) - আপনি যদি ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় ভুল করে কোনো ক্ষতিকারক ওয়েবসাইটে ঢুকার চেষ্টা করেন তাহলে Emsisoft Anti-Malware তাৎক্ষণিক কানেকশন ব্লক করে আপনাকে সম্ভাব্য ক্ষতির হাত থেকে বাঁচাবে।

২. Real-time File Guard - আপনার কম্পিউটারে থাকা সকল ফাইল Emsisoft ডুয়েল ইঞ্জিন স্ক্যানার স্ক্যান করবে যার সাথে ইনক্লুড আছে AI Supported Malware Detection সিস্টেম, কম্পিউটারে থাকা সকল ফাইল Emsisoft মনিটর করবে, যাতে কোন ম্যালওয়ার আপনার ফাইল পরিবর্তন করতে না পারে।

৩. Behavior Block - কম্পিউটার ব্যবহারের সময় Emsisoft Anti-Malware আপনার ডিভাইস কন্টিনিউয়াস মনিটরিং করবে এবং যদি কোনো সাসপিসিয়াস এ্যাক্টিভিটি ডিটেক্ট করে তাহলে সাথে সাথে আপনাকে এ্যালার্ট সেন্ড করবে এবং যে এপ্লিকেশন বা সফটওয়্যার এর জন্য দায়ী তাকে ব্লক করবে। উদাহরনঃ সাবলাইম টেক্সট তাদের সফটওয়্যার সাইনিং সার্টিফিকেট চেঞ্জ করেছে। Emsisoft সাথে সাথে এটিকে সন্দেহজনক হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

৪. Anti-Malware - কোনো র‌্যানসমওয়্যার আপনার কম্পিউটারের ফাইলকে এনক্রিপ্ট করার আগেই Emsisoft এর Anti-Malware মনিটরিং সিস্টেম এটিকে থামিয়ে দিবে।

😃 অন্য কোনো সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার না করে Emsisoft Anti-Malware ব্যবহার করবেন কেনো?


• কারন এতে আছে ডুয়াল স্ক্যানার। একটি Emsisoft এর নিজস্ব প্রযুক্তির স্ক্যানার এবং অন্যটি Bitdefender এর স্ক্যানার ইঞ্জিন।• Emsisoft এর ওয়েব কনসোল একাউন্টের মাধ্যমে অনলাইনেই আপনি যেকোনো জায়গা থেকে আপনার ডিভাইসের সিকিউরিটি স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন এবং সকল ধরনের মনিটরিং করতে পারবেন।




• সব চেয়ে কম সময়ে, সবচেয়ে কম র‌্যাম ও সিপিইউ ব্যবহার করে Emsisoft Anti-Malware আপনার ডিভাইসের সিকিউরিটি স্ক্যান করে। যার ফলে আপনার ডিভাইসের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রসেসের উপর প্রভাব পড়েনা এবং পিসি স্লো হয় না।

• সাইবার প্রটেকশন সার্ভিস দেয় যেসব কোম্পানি (MalwareByte, Avast , Bitdefender, Kaspersky , Check Point , McAfee, Cisco , Eset , Trend Micro, F-secure etc) তাদের মধ্যে Emsisoft Anti-Malware ১ নম্বার এ আছে ।

কেন এটিকে "অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার" বলা হয় এবং "অ্যান্টি-ভাইরাস" বা “ইন্টারনেট সিকিউরিটি” বলা হয় না?

Emsisoft টিম এর স্টেটমেন্ট অনুযায়ী "২০১৬ তে আমাদের ল্যাব গবেষণা করে বের করেছে মাত্র ০৫% থ্রেট আসে ক্লাসিক ভাইরাস থেকে। তাই আমাদের পণ্যটিকে "অ্যান্টি-ভাইরাস" বললে ভুল হবে। আমরা পারফেকশনিস্ট তাই আমরা সকল ধরণের অনলাইন হুমকির জন্য "ম্যালওয়্যার" শব্দটি ব্যবহার করতে বেছে নিয়েছি।"

😟 আমার ডিভাইস স্লো হবেনা তো?

আমরা এতদিন জানতাম ইসেট লাইটওয়েট কিন্তু Emsisoft Anti-Malware তার চেয়েও লাইটওয়েট সিকিউরিটি সফটওয়্যার। এটি আপনার কম্পিউটারের ফায়ারওয়ালের সাথে একীভূত হয়ে কাজ করে ফলে আপনার ডিভাইস থেকে খুবই কম পরিমাণ রিসোর্স কঞ্জিউম করার দরকার হয় Emsisoft Anti-Malware এর।

সিস্টেম রিকোয়ারমেন্ট কি কি?

আপনার কম্পিউটারে Windows 10 (64 bit) বা Windows 11 (64 bit) অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকলে কোনো সমস্যা ছাড়াই Emsisoft Anti-Malware ব্যবহার করতে পারবেন।

এবং এ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের Android 5.0 (Lollipop) ও এর থেকে উচ্চ সকল ভার্সনে ব্যবহার করতে পারবেন।
ম্যালওয়্যারের কিছু প্রকারভেদ
* ভাইরাসঃ
ভাইরাস মূলত আপনার ডিভাইসে পেরালাইজড অবস্থায় থাকে। আপনি যখনি ভাইরাসে আক্রান্ত কোনো প্রোগ্রাম রান করবেন তখনি এটি এক্টিভ হয়ে যাবে এবং নিজে নিজেই কাজ করা শুরু করবে। এটি মূলত নিজের প্রতিরূপ তৈরি করে ডিভাইসে থাকা অন্যান্য ডাটাসমূহকে অকেজো করে দিতে পারে।
* ট্রোজনঃ
ট্রোজন মূলত অন্যান্য প্রোগ্রামের সাথে ছদ্মবেশে আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারে। এটি এমন এক ধরনের ম্যালওয়্যার, যা আপনার কাছে অত্যন্ত কার্যকরী টুলস বা বিভিন্ন প্রিমিয়াম প্রোগ্রাম আকর্ষণীয় রূপে নিজেকে উপস্থাপন করবে। আর আপনিও আগ্রহ করে প্রোগ্রামটি ইন্সটল করে ফেলবেন। এই ট্রোজন ম্যালওয়্যারগুলো আপনার ডিভাইসে থাকা ডাটাসমূহকে ডিলিট, এডিট, মডিফাই করতে সক্ষম। এমনকি এটি আপনার ব্রাউজারে থাকা যাবতীয় পাসওয়ার্ডও চুরি করার ক্ষমতা রাখে।
* র‍্যানসমওয়্যারঃ
র‍্যানসমওয়্যার এমন এক ধরনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস, যা আপনার কম্পিউটার ডিভাইসকে আক্রমন করে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভে থাকা সবগুলো ফাইলকে এনক্রিপ্ট অর্থাৎ লক করে দিবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই ম্যালওয়্যারটি আপনার কম্পিউটারের সকল ফাইলকে RSA (Key) দিয়ে লক করে ফেলবে যে, তা প্রযুক্তিগতভাবে আনলক করা অসম্ভব হয়ে পড়বে। এতে করে আপনি আর আপনার সেই ফাইলগুলোতে প্রবেশ করতে পারবেন না কারন র‍্যানসমওয়্যার আপনার ফাইলগুলো এনক্রিপ্ট অর্থাৎ লক করে দিবে । আপনি যদি সেই ফাইলগুলোতে প্রবেশ করতে চান তাহলে আপনাকে উক্ত হ্যাকারকে মুক্তিপণ দিয়ে কী (Key) নিতে হবে, ৯৯% ক্ষেত্রে মুক্তিপণ দিয়েও প্রতারনার শিকার হবেন ।
* ওয়র্মসঃ
এই ম্যালওয়্যারটি একবার যদি আপনার ডিভাইসে প্রবেশ করতে পারে তাহলে এটি আপনার ডিভাইসে নিজেকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত করতে থাকবে। অর্থাৎ আপনার ডাটাগুলোকে কপি করে হাজার হাজার ফাইল তৈরি করবে। ফলে আপনার ডিভাইস স্লো হয়ে যাবে।
* স্পাইওয়্যারঃ
এর প্রধান কাজ হলো আপনার উপর নজরদারি করা এবং আপনার যাবতীয় গোপন তথ্য হ্যাকারের নিকট পৌঁছে দেওয়া এবং একটি বট ম্যালওয়্যারের একটি অংশ যা আক্রমণকারীর রিমোট কন্ট্রোলের অধীনে কমান্ডগুলি চালানোর জন্য একটি কম্পিউটারকে সংক্রামিত করে।

৭. সরাসরি কাস্টমার সাপোর্টের ব্যাবস্থা।


Category:
Share: